১। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত যারা এখনো উপবৃত্তি পায়নি তাদের বিতরণ: ১৩ ডিসেম্বর থেকে।
বিতরণ শেষে রিপোর্টে পে-রোল অপশনটি শো করবে, তখন সেখান থেকে কোন শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পেল আর কোন শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পেল না সেই স্ট্যাটাস জানা যাবে।
২। জুলাই থেকে ডিসেম্বর: প্রয়োজনীও কার্যক্রম দ্রুতই শুরু হবে যা ডিসেম্বরের মধ্যেই শেষ হবে।
৩। জানুয়ারি ২০২৪ থেকে পিইএসপি সফটওয়্যার এ ইউজার ফ্রেন্ডলি বিভিন্ন অপশন (নতুন) যুক্ত হবে।
যেমন: ডুপ্লিকেট শো করলে ওই ডুপ্লিকেটকৃত শিক্ষার্থী যে বিদ্যালয় আছে সেই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ফোন নম্বর সহ শো করবে!
Dashboard এ শুধুমাত্র বিদ্যালয়ের তথ্যই প্রদর্শিত হবে। কোন নম্বরে উপবৃত্তির অর্থ উত্তোলিত হয়েছে তা শো করবে।
উপবৃত্তির হার: প্রতি মাস
প্রাক প্রাথমিক শ্রেণী: ৭৫ টাকা
প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী: ১৫০ টাকা
প্রধান শিক্ষক/ সহকারী শিক্ষক/বিদ্যালয়:
ক। সকল শ্রেণীতে ৮৫% উপস্থিতি বাধ্যতামূলক।
খ। শুধুমাত্র চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণীতে চূড়ান্ত মূল্যায়নে ৪০% নম্বর অর্জন বাধ্যতামূলক। প্রাক প্রাথমিক থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত এরকম কোন বাধ্যবাধকতা নেই।
গ। অভিভাবকদের নিকট হতে শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন, পিতা মাতার এনআইডির ফটোকপি সংগ্রহে রাখতে হবে ও বিদ্যালয়ে সংরক্ষণ করতে হবে।
ফোন নম্বরটি অভিভাবকদের নিকট থেকে লিখিত আকারে নিতে হবে ।
ঘ। সতর্কতার সাথে ডাটার নির্ভুল এন্ট্রি করতে হবে। কোনভাবেই দোকান থেকে এন্ট্রি করা যাবে না।
ঙ। উপবৃত্তির বিপরীতে কোনক্রমেই মার্চেন্ট একাউন্ট অথবা এজেন্ট একাউন্ট নাম্বার দেয়া যাবে না।
অভিভাবক/পিতা মাতা এর nid দিয়েই সিম রেজিস্ট্রেশন থাকতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা নেই।
চ। দোকানদারদের ভুলেও পিন নম্বর দেয়া যাবে না। উপবৃত্তির অর্থ প্রাপ্তির ১৫ দিনের মধ্যেই ক্যাশ আউট করতে হবে।
ছ। সকল রিপোর্ট ডাউনলোড করে নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শন করতে হবে।
জ। কোন শিক্ষার্থীর হদিস পাওয়া না গেলে তার তথ্য হালনাগাত করা যাবে না।
ঝ। নতুন শিক্ষার্থীর এন্ট্রির ক্ষেত্রে নেইম ইনভেলিড দেখালে, বার্থ রেজিস্ট্রেশন নাম্বার সহ প্রয়োজনীয় তথ্য উপজেলা শিক্ষা অফিসে আবেদন এর সাথে জমা দিতে হবে।
ঞ। একই পরিবারের দুইয়ের অধিক কোন শিক্ষার্থী থাকলে সর্বোচ্চ দুই জন শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে মনোনীত হবেন।